Skip to content
Home » বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 8

বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 8

  • by
বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 8

হ্যালো ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম l আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন l আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে ক্লাস 8 এর বীজগণিত সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরব l অনেকেই আছেন এবছর জেএসসি পরীক্ষা দিবেন l অংক করতে তেমন একটা ভালো পারেন না l বিশেষ করে বীজগণিত অংক সম্পর্কে তাদের ধারণা খুবই কম l তারা বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানার জন্য অনলাইনে সার্চ করে থাকে l তাই আপনারা যারা ক্লাস এইটে পড়ে বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী l আশা করছি তারা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন l কারণ আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে ক্লাস এইট এর বীজগণিতের অংক সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরব l

বীজগণিতের অংক করতে হলে অবশ্যই আপনাকে সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে হবে l আপনি যদি বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে ভালভাবে জানেন তাহলে বীজগণিতের অংক গুলো খুব সহজেই করতে পারবেন l তাই আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে বীজগণিতের সূত্র সমূহ তুলে ধরব যাতে করে আপনারা বীজ গনিতের সমাধান গুলো খুব সহজভাবে করতে পারেন l তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত l

বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 8

আপনি কি বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে চান l তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাকে স্বাগতম l কারণ আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরব l আপনারা যারা ক্লাস এইটে পড়ে তারা খুব সহজেই আমাদের পোস্টের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন l কারন আমি আমার উত্তর মাধ্যমিক ক্লাস এইটের বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরব l তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক ক্লাস এইটের বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত l

বীজগণিতের বর্গের সূত্র সমূহ

আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে সর্বপ্রথম বর্গের সূত্র সম্পর্কে আপনাদের জানিয়ে দেবো । আপনারা যারা বর্গের সূত্র সম্পর্কে জানতে  চান । তারা আমাদের পোষ্টের সর্বপ্রথমেই বর্গের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক বর্গের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত  ।

(a+b)²= a²+2ab+b²
(a+b)²= (a-b)²+4ab
(a-b)²= a²-2ab+b²
(a-b)²= (a+b)²-4ab
a² + b²= (a+b)²-2ab.
a² + b²= (a-b)²+2ab.
a²-b²= (a +b)(a -b)
2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
4ab = (a+b)²-(a-b)²
ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
(a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)

বীজগণিতের ঘন এর সূত্র সমূহ

(a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
(a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
(a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
(a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
(a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
(a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)

বীজগণিতের ত্রিকোণমিতির সূত্র সমূহ

sinθ=लম্ব/অতিভুজ
cosθ=ভূমি/অতিভূজ
tanθ=लম্ব/ভূমি
cotθ=ভূমি/লম্ব
secθ=অতিভুজ/ভূমি
cosecθ=অতিভুজ/লম্ব
sin θ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
cosθ=1/sec θ, secθ=1/cosθ
tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
sin²θ + cos² θ= 1
sin² θ = 1 – cos² θ
cos² θ = 1- sinθ
sec² θ – tan²θ = 1
sec² θ = 1+ tan²θ
tan²θ = sec² θ – 1
cosec²θ – cot²θ = 1
cosec²θ = cot²θ + 1
cot²θ = cosec²θ – 1

পাটিগণিত ও জ্যামিতির ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র

ত্রিভুজ ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ½ × ভূমি × উচ্চতা
সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = 43 × ত্রিভুজের একটি বাহুর দৈর্ঘ্য
সমকোণী ত্রিভুজের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = সমকোণের সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের গুণফলের অর্ধেক
বর্গের ক্ষেত্রফল = (বাহুর দৈর্ঘ্য)²
আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য×প্রস্থ
সামান্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা
সামান্তরিক = কর্ণ × যেকোনো একটি কৌণিক বিন্দু হতে কর্ণের উপর লম্ব
চতুর্ভূজ ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ½ × একটি কর্ণের দৈর্ঘ্যের অর্ধেক × শীর্ষ দ্বয় থেকে এর দূরত্ব সমষ্টি
রম্বসের ক্ষেত্রফল = কর্ণদ্বয়ের দৈর্ঘ্যের গুণফলের অর্ধেক
ট্রাপিজিয়াম ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ½ × সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের দৈর্ঘ্যের সমষ্টি × উচ্চতা

ভাগের সূত্র সমূহ

ভাগ করতে হলে অবশ্যই আমাদের ভাগের সূত্র সম্পর্কে জানা উচিত l কোনটা ভাগফল,  ভাজ্য, ভাজক, ভাগশেষ সব বিষয়ে আমাদের জানতে হবে l তাহলে আমরা খুব সহজে ভাগ করতে পারব l তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক ভাগ করার সূত্র সমূহ সম্পর্কে l আর খুব সহজেই ভাগ অংক করতে পারবেন এ সূত্রগুলো জামা থাকলে l

নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
1.ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
2.ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
3.ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
*নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
4.ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
5.ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
6.ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।

রোমান সংখ্যা

1:I
2: II
3: III
4: IV
5: V
6: VI
7: VII
8: VIII
9: IX
10: X
11: XI
12: XII
13: XIII
14: XIV
15: XV
16: XVI
17: XVII
18: XVIII
19: XIX
20: XX,30: XXX,40: XL,50: L,60: LX,70: LXX,80: LXXX
90: XC,100: C,200: CC,300: CCC,400: CD,500: D,600: DC
700: DCC,800: DCCC,900: CM,1000:M

বর্গক্ষেত্র সূত্র সমূহ

1.বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
2.বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
3.বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
4.বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক

ত্রিভূজ সূত্র সমূহ

1.সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
2.সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
3.বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
পরিসীমা 2s=(a+b+c)
4সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½
(ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
5.সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
6.সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
7.ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
8.সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
9.লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
10.ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
11.সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² – a²/4
এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
12.ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি

রম্বস সূত্র সমূহ

এখন আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে রম্বসের সূত্র সমূহ সম্পর্কে আপনাদের জানিয়ে দেবো l আপনারা যারা রম্বসের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন l তাহলে আপনারা আমাদের  পোস্টের মাধ্যমে রম্বসের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন l তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক রম্বসের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত l

1.রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
2.রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য

সামান্তরিক সূত্র সমূহ

1.সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
2.সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)

ট্রাপিজিয়াম সূত্র সমূহ

1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা

ঘনক সূত্র সমূহ

1.ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
2.ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
3.ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক

আয়তঘনক সূত্র সমূহ

1.আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
2.আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
3.আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা

বৃত্ত সূত্র সমূহ

1.বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
2. বৃত্তের পরিধি = 2πr
3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
6.বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,
এখানে θ =কোণ

সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন সূত্র সমূহ

সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
2.সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
3.সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)
সমবৃত্তভূমিক কোণক
সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
2.কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
3.কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ
এখানে n=বাহুর সংখ্যা
চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি

বীজগণিতের জনক কে

অনেকেই আছেন যারা বীজগণিতের জনক কে তা জানেন না । বীজগণিতের জনক কে ধরনের প্রশ্ন অনেক সময় পরীক্ষায় এসে থাকে । বড় ধরনের চাকরির পরীক্ষা ও এসে থাকে বীজগণিতের জনক কে । তাইতো অবশ্যই আমাদের জানা উচিত বীজগণিতের জনক কে  এ সম্পর্কে । কারণ বীজগণিতের জনক কে সম্পর্কে জানা থাকলে আমরা পরীক্ষায় খুব সহজেই এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব । বীজগণিতের জনক নহচ্ছে মোহাম্মদ মুসা আল খারিজমী । তিনি বীজগণিতের সূত্র তৈরি করেন ।আপনারা যারা ক্লাস সেভেনে পড়েন বীজগণিতের সূত্র সম্পর্কে জানার জন্য এসেছেন । আশা করছি আপনারা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে বীজগণিতের সূত্র কে তৈরি করেছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন । এখন আসুন জেনে নেয়া যাক বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত ।

সর্বশেষ কথা,

আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে ক্লাস এইট এর বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে  ধরেছি । আপনারা যারা ক্লাস এইটে পড়েন বা ক্লাস এইটের বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানার জন্য অনলাইনে খোজাখুজি করতেছে আশা করি তারা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে ক্লাস এইটের বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন । এ ধরনের আরও পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন ।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *