Skip to content
Home » বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 6 | বীজগণিতের সূত্র

বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 6 | বীজগণিতের সূত্র

  • by
বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 6

হ্যালো ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন । আজকে আমি আমার পোষ্টের মাধ্যমে ক্লাস সিক্স এর বীজগণিতের সূত্র সম্পর্কে তুলে ধরব । ক্লাস ফাইভ পাস করার পর ক্লাস সিক্সে উঠানো হয় । আর ক্লাস সিক্সের সর্বপ্রথম বীজগণিত অংক শুরু করা হয় । তাইতো সিক্স কে বীজগণিত এর মূল ভিত্তি বলা হয় । আপনারা যারা বীজগণিত অংক করতে চান তাদের অবশ্যই বীজগণিতের সুত্র জানতে হবে । যারা বীজগণিতের সূত্র জানবে তারা খুব সহজেই বীজগণিতের অংক করতে পারবে । তাই আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে বীজগণিতের অংক সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানিয়ে দেবো । অনেকেই আছেন বীজগণিতের সূত্র জানার জন্য  অনলাইনে সার্চ করে থাকেন । তারা খুব সহজেই আমাদের পোস্টের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক বীজগণিতের সূত্র সম্পর্কে বিস্তারিত ।

বীজগণিতের জনক কে

অনেকেই আছেন যারা বীজগণিতের জনক কে তা জানেন না । বীজগণিতের জনক কে ধরনের প্রশ্ন অনেক সময় পরীক্ষায় এসে থাকে । বড় ধরনের চাকরির পরীক্ষা ও এসে থাকে বীজগণিতের জনক কে । তাইতো অবশ্যই আমাদের জানা উচিত বীজগণিতের জনক কে  এ সম্পর্কে । কারণ বীজগণিতের জনক কে সম্পর্কে জানা থাকলে আমরা পরীক্ষায় খুব সহজেই এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব । বীজগণিতের জনক নহচ্ছে মোহাম্মদ মুসা আল খারিজমী । তিনি বীজগণিতের সূত্র তৈরি করেন ।আর আপনাদের যদি বীজগণিতের সূত্র জানা থাকে তাহলে খুব সহজেই অংক গুলো করতে পারবেন আর এজন্য আপনাকে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকেই বীজগণিতের সুত্র জানতে হবে তাহলে পরবর্তী ক্লাসে আপনি খুব সহজেই বীজগণিত করতে পারবেন এবং সকল বীজগণিতের অংক আপনার সহজ মনে হবে ।আশা করছি আপনারা জানতে পেরেছেন বীজগণিতের জনক এর নাম ।

বীজগণিতের সূত্র সমূহ CLASS 6

আপনি কি বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে চান । তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টে আপনাকে স্বাগতম । কারণ আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দেবো । আপনারা যারা বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে চান তারা খুব সহজেই আমাদের পোস্টের মাধ্যমে তা জানতে পারবেন । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক বীজগণিতের সূত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত ।

বীজগণিতের বর্গের সূত্র সমূহ

(a+b)²= a²+2ab+b²
(a+b)²= (a-b)²+4ab
(a-b)²= a²-2ab+b²
(a-b)²= (a+b)²-4ab
a² + b²= (a+b)²-2ab.
a² + b²= (a-b)²+2ab.
a²-b²= (a +b)(a -b)
2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
4ab = (a+b)²-(a-b)²
ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
(a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)

বীজগণিতের ঘন এর সূত্র সমূহ

(a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
(a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
(a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
(a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
(a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
(a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)

বীজগণিতের ত্রিকোণমিতির সূত্র সমূহ

sinθ=लম্ব/অতিভুজ
cosθ=ভূমি/অতিভূজ
tanθ=लম্ব/ভূমি
cotθ=ভূমি/লম্ব
secθ=অতিভুজ/ভূমি
cosecθ=অতিভুজ/লম্ব
sin θ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
cosθ=1/sec θ, secθ=1/cosθ
tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
sin²θ + cos² θ= 1
sin² θ = 1 – cos² θ
cos² θ = 1- sinθ
sec² θ – tan²θ = 1
sec² θ = 1+ tan²θ
tan²θ = sec² θ – 1
cosec²θ – cot²θ = 1
cosec²θ = cot²θ + 1
cot²θ = cosec²θ – 1

পাটিগণিত ও জ্যামিতির ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র

ত্রিভুজ ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ½ × ভূমি × উচ্চতা
সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = 43 × ত্রিভুজের একটি বাহুর দৈর্ঘ্য
সমকোণী ত্রিভুজের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = সমকোণের সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের গুণফলের অর্ধেক
বর্গের ক্ষেত্রফল = (বাহুর দৈর্ঘ্য)²
আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য×প্রস্থ
সামান্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা
সামান্তরিক = কর্ণ × যেকোনো একটি কৌণিক বিন্দু হতে কর্ণের উপর লম্ব
চতুর্ভূজ ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ½ × একটি কর্ণের দৈর্ঘ্যের অর্ধেক × শীর্ষ দ্বয় থেকে এর দূরত্ব সমষ্টি
রম্বসের ক্ষেত্রফল = কর্ণদ্বয়ের দৈর্ঘ্যের গুণফলের অর্ধেক
ট্রাপিজিয়াম ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ½ × সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের দৈর্ঘ্যের সমষ্টি × উচ্চতা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *