Skip to content
Home » পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা | ভালোবাসার কবিতা

পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা | ভালোবাসার কবিতা

পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা

প্রেম করতে কে না চায় । সবাই একদিন না একদিন প্রেমে পড়বে । যে ভালোবাসে সেই বুঝে ভালোবাসার মর্ম । সবাই চায় ভালোবাসার মানুষটিকে ধরে রাখতে । কেউ খুব সহজেই ভালোবাসার মানুষটিকে তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে আবার কেউ অনেক চেষ্টা করার পরেও ভালোবাসার মানুষটিকে ভালোবাসার কথাগুলো বোঝাতে পারে না । ভালবেসে সবাই ঘর বাঁধতে চাই । তাই যারা ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন । তাদের জন্যই আজকে আমি আমার এই পোস্টটি সাজিয়েছি । আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে প্রেমের কবিতা এবং ভালোবাসার কবিতা আপনাদের সামনে তুলে ধরব । যাতে করে আপনারা এই কবিতাগুলো দিয়ে তাদেরকে আপনাদের দিকে আরো বেশি আকৃষ্ট করতে পারেন ।

কখনো যেন আপনাকে ছেড়ে চলে না যায় সে জন্য সুন্দর সুন্দর প্রেমের কবিতা তাদেরকে বলে আপনাদের দিকে তাদেরকে আরো বেশি ধরে রাখতে পারবেন । তাই আপনারা যারা প্রেম করতে চান না প্রেমের কবিতা সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক প্রেমের কবিতা এবং ভালোবাসার কবিতা নিয়ে ।

পৃথিবীর সেরা প্রেমের কবিতা

আপনি কি সেরা প্রেমের কবিতা সম্পর্কে জানার জন্য এসেছেন । তাহলে আজকের এই পোস্টটিতে আপনাকে স্বাগতম । আমি এখন আমার পোস্টের মাধ্যমে সেরা প্রেমের কবিতাগুলো তুলে ধরব যেগুলো আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া বা আপনার প্রেমিকাকে শেয়ার করতে পারবেন । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক সেরা প্রেমের কবিতা সম্পর্কে ।

চিঠির ভাঁজে জমেছিল মন
মনের ভাঁজে তোমার নিমন্ত্রণ
অথচ সে ঘুরল শহর জুড়ে
ঠিকানাহীন দীর্ঘ নির্বাসন।

যেটুকু হেঁটেছি এক, নিজের চোখে
সেটুকুই থেকে গেল সুখে অসুখে।
যেটুকুর আলো জ্বেলে ডেকেছিল কেউ
তার সব চোরাবালি, আড়ালের ঢেউ।

এ যেন জীবন
ষোল আনা কাটিয়ে দেখি
পুরোটাই ফাঁকি।

কোথাও যাইনি জানি, এখানেই আছি
যেখানে ভালোবাসা এত কাছাকাছি।
যেখানে ফিসফিস মায়া— কতকথা
যেখানেই তুমিময়, কী ভীষণ আকুলতা!

আরেকবার জলে রাখো মুখ
আরেকবার ঢেউয়েরা আসক
তারপর ভেঙ্গে যাক মুখের আদল
জলের আয়না জুড়ে অচেনা ভাসুক।

আরেকবার চোখে রাখো চোখ
আরেকবার আসুক অসুখ
তারপর জেগে থাক অসুখী মানুষ
রাতের জানালা জুড়ে যন্ত্রণা বুক।

শুনছো মেয়ে?
এই যে ধূসর মেঘের খামে, বর্ষা নামে
জমছে কত ফুলের রেণু চুলের ভাঁজে।
দখিন হাওয়া হঠাৎ এসে, আঁচল ভাসায় সুবাস মেখে
জলের কণা আলতো করে গাল ছুঁয়ে যায়।
ছুতে পারো, তুমিও খানিক?

শুনছো মেয়ে?
একটা চিঠি ঘুরে বেড়ায় এই শহরে, ঠিকানা নেই
সেই চিঠিটার বুকের ভেতর জমছে বথা সঙ্গোপনে
বাতাস ভারী দীর্ঘশ্বাসে, কি যায় আসে!

শুনছো মেয়ে?
এই শহরে একটা বুকে
তোমার নামে সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা নামে!

ভালোবাসার কবিতা

তুমি হলে জল
স্নান অবিরল
তোমাকেই মেখে।
আর যদি কেউ
হতে চায় ঢেউ
অবছাড়া চোখে।

ভেকে যাক আজ
অচেনা জাহাজ
তুমি নেই শোকে।

মুক্তো কী জানে, কী বেদনা পুষে রাখে ঝিনুক বুকে?
কতটুকু মেঘ ভার বৃষ্টি অসুখে!
কিছুটা নিজেরও থাক
নিখোঁজ খবর- ছাপা পত্রিকা
ঠিকানাটা খুঁজে পাকা।
শোনো, কাজল চোখের মেয়ে
আমার দিবস কাটে, বিবশ হয়ে
তোমার চোখে চেয়ে।

দহনের দিনে, কিছু মেঘ কিনে
যদি ভাসে মধ্য দুপুর
তবু মেয়ে জানে, তার চোখ মানে
কারো বুক পদ্মপুকুর।

এই যে মেয়ে, কজল চোখ
তোমার বুকে আমায় চেয়ে
তীব্র দাবির মিছিল হোক।

তাকাস কেন?
আঁকাস কেন, বুকের ভেতর আকাশ?
কাজল চোখের মেয়ে
তুই তাকালে থমকে থাকে
আমার বুকের বাঁ পাশ।

শোনো, জল ছলছল কজল চোখের কণ্যা সর্বনাশী
আমি তোমায় ভালোবাসি।
কুড়িয়ে নিয়েছি সব, জমা ছিল যত
পুরনো স্মৃতির দিন, বেদনার ক্ষত
পিছুটান পিছে ফেলে সীমানা ছাড়াই
তবু যেতে যেতে কেন থমকে দাঁড়াই।

উড়িয়ে দিয়েছি ঘুড়ি সুতোটুকু কেটে
পুড়িয়ে দিয়েছি চিঠি জমা বুক পকেটে
এখন পথিক হয়ে পথে পা বাড়াই
তবু যেতে যেতে কেন থমকে দাঁড়াই।

আয়নায় জেগেছিল কাজল দু চোখ
লেগেছিল লাল টিপ, স্মৃতির সূচক
তার সব ভেঙ্গে কাচ দু পায়ে মাড়াই
তবু যেতে যেতে কে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *