Skip to content
Home » একুশে ফেব্রুয়ারি কবিতা 2023 | একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের কবিতা 2023

একুশে ফেব্রুয়ারি কবিতা 2023 | একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের কবিতা 2023

  • by
একুশে ফেব্রুয়ারি কবিতা 2023

1952 সালে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ভাষার জন্য আন্দোলন শুরু করা হয় । 1947 সালে ভারত বর্ষ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান নামে দুটি দেশ তৈরি হয় । একটি ভারতবর্ষের পশ্চিম দিকে অপরটি পূর্ব দিকের শেষ প্রান্তে । পূর্ব পাকিস্তানের চেয়ে তুলনামূলক শক্তিশালী ছিল পশ্চিম পাকিস্তান । তবে দুটি দেশের ভাষা ছিল ভিন্ন ভিন্ন । পশ্চিম পাকিস্তানের ভাষা ছিল  উর্দু এবং  পূর্ব পাকিস্তানের ভাষা ছিল বাংলা । সে কারণেই 1952 সালে সর্বপ্রথম ভাষার জন্য আন্দোলন শুরু করা হয় । পূর্ব পাকিস্তানের চেয়ে তুলনামূলক পশ্চিম পাকিস্তানের শক্তি বেশি থাকায় সেই ভাষা আন্দোলনে শহীদ হয় রফিক, জব্বার, সালাম, বরকত, শফিউল সহ আরো অনেকে ।

তখন থেকেই পূর্বপাকিস্তানে আন্দোলন শুরু করা হয় স্বাধীন করার জন্য । 1966 সালের 6 দফা আন্দোলনের দাবি তোলা হয় । এভাবেই আস্তে আস্তে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয় 1971 সালে । এই মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয় বাংলাদেশের 30 লক্ষ মানুষ । আর একুশে ফেব্রুয়ারীতে ভাষা আন্দোলনে শহীদ হওয়ার কারণে এই দিবসটি কে পালন করা হয় । আন্তর্জাতিকভাবে সারা পৃথিবীতে এই দিনটিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয় । কারণ একমাত্র বাংলাদেশেই ভাষার জন্য যুদ্ধ করেছিল আর কোন দেশ ভাষার জন্য যুদ্ধ করেনি । তাইতো একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় ।

তাই বাঙালির জন্য এ দিনটি অনেক গর্বের এবং গৌরবের । তাইতো আজকে আমি আমার পোষ্টের মাধ্যমে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারির কিছু কবিতা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো । আপনারা যারা একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কবিতা জানতে চান তারা আমাদের সম্পূর্ণ পোস্টটি ফলো করুন । আশা করছি আপনারা আমাদের উপস্থিত থেকে উপকৃত হতে পারবেন ।

মাতৃভাষা দিবসের কবিতা 2023

আপনি কি একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের কবিতা সম্পর্কে জানার জন্য এসেছেন  । তাহলে আমাদের আজকের এই পোষ্ট টি আপনাকে স্বাগতম  । কারণ আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের কবিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরব  । অনেকেই আছে একুশে ফেব্রুয়ারীতে কবিতা আবৃত্তি করার জন্য অনলাইনে একুশে ফেব্রুয়ারীর কবিতা সম্পর্কে জানার জন্য সার্চ করে থাকেন  । তাদের কথা চিন্তা করে আজকে আমি আমার এই পোস্টটি সাজিয়েছি এবং আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে একুশে ফেব্রুয়ারি 2023 এর কবিতা সম্পর্কে তুলে ধরেছি  । আপনারা যারা একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কবিতা জানতে চান তারা আমাদের সম্পূর্ণ পোস্টটি ফলো করুন এবং একুশে ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কবিতা গুলো জেনে নিন  ।

মাতৃভাষা দিবসের কবিতা
কবি আল মাহমুদ

ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ
দুপুর বেলার অক্ত
বৃষ্টি নামে, বৃষ্টি কোথায় ?
বরকতের রক্ত।💖❤💕

হাজার যুগের সূর্যতাপে
জ্বলবে এমন লাল যে,
সেই লোহিতেই লাল হয়েছে
কৃষ্ণচূড়ার ডাল যে !
প্রভাতফেরীর মিছিল যাবে
ছড়াও ফুলের বন্যা
বিষাদগীতি গাইছে পথে
তিতুমীরের কন্যা।💖❤💕

চিনতে না কি সোনার ছেলে
ক্ষুদিরামকে চিনতে ?
রুদ্ধশ্বাসে প্রাণ দিলো যে
মুক্ত বাতাস কিনতে ?
পাহাড়তলীর মরণ চূড়ায়
ঝাঁপ দিল যে অগ্নি,💖❤💕

ফেব্রুয়ারির শোকের বসন
পরলো তারই ভগ্নী।
প্রভাতফেরী, প্রভাতফেরী
আমায় নেবে সঙ্গে,
বাংলা আমার বচন, আমি
জন্মেছি এই বঙ্গে।💖❤💕

জহিরের কথাগুলো দৈববাণী হয়।
আরেক ফাল্গুনে দেখো, জনতার স্রোত,
সত্যিই দ্বিগুণ হয়
রাজপথে নেমে আসে, গলিত লাভার মত;
স্ফুলিঙ্গ অনল হয়ে দাবানল হয়।💖❤💕

বাংলার ঘরে ঘরে গাফফার গেয়ে উঠে,
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশের গান।
আমাদের অন্তর্গত হৃদয়ের বাণী,
ছড়া সমগ্র বিশ্বে  গানে গানে, কবিতা কথায়।

সুদূর টরেন্টো হয়ে, নারীদের বনে,
পৌছে যায় বাংলার প্রতিবাদী সুর।
ঝংকারে মথিত হয়, লাল রং ক্যাঙ্গারুর ভূমি।
মাতৃভাষা স্মৃতিসৌধ, মাথা তোলে দেশে দেশে,
মায়ের ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠিত করে।

শুন হে বরকত শুন, শুন হে সালাম,
তোমাদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হয় নাই।
তোমরা দিয়াছ প্রাণ, তাই 💖❤💕
আমরা মায়ের বোলে, কথা বলি, গান গেয়ে যাই।

বুকের রক্ত মুখে তুলে যারা মরে
ওপারে ঢাকায় এপারের শিলচরে
তারা ভালোবাসা-বাংলা ভাষার জুড়ি
উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি।💖❤💕

সিঁদুর কুড়িয়ে নেওয়া যায় এক আলো
প্রাণের পুণ্যে হয়ে ওঠে জমকালো
সে-আলোয় দেয় মারের সাগর পাড়ি
উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি।

সে-আলো টলে না মৃত্যুর কালো ঝড়ে
তর্জনী তুলে জেগে থাকে ঘরে ঘরে,
দুলিয়ে গলায় তাজা বুলেটের মালা
পার হয়ে শত শ্মশান ও কারবালা
হাজার মুখের মিছুলে দিয়েছে পাড়ি
উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি।💖❤💕

সবার মাথার তাজ

শরিফ আহমদ

রাতের শেষে ভোর হয়েছে
আলোকিত দোর হয়েছে
ফুল ফুটেছে ওই ‌,
পাখ-পাখালি আনন্দে হইচই ।💖❤💕

শহীদ মিনার ছেয়ে আছে
হলুদ গাঁদা ফুলে
আজ‌ ছুটে যায় ছেলে-মেয়ে
স্কুলে- স্কুলে ‌।💖❤💕

বাংলা ভাষার গান শোনা যায়
ভাটিয়ালি গান শোনা যায়
ভালো লাগে খুব,
চারপাশে হয় ঝলমলে রূপ ।💖❤💕

ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ
ভাষা দিবস আজ
রফিক সালাম বরকতরা
সবার মাথার তাজ ।💖❤💕

মাহবুব-উল-আলম চৌধুরী
কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে
রমনার উর্ধ্বমুখী কৃষ্ণচূড়ার তলায়
যেখানে আগুনের ফুলকির মতো
এখানে ওখানে জ্বলছে অসংখ্য রক্তের ছাপ
সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি।আজ আমি শোকে বিহ্বল নই
আজ আমি ক্রোধে উন্মত্ত নই
আজ আমি প্রতিজ্ঞায় অবিচল।
যে শিশু আর কোনোদিন তার
পিতার কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ার
সুযোগ পাবে না💖❤💕

যে গৃহবধূ আর কোনোদিন তার
স্বামীর প্রতিক্ষায় আঁচলে প্রদীপ
ঢেকে দুয়ারে আর দাঁড়িয়ে থাকবে না
যে জননী খোকা এসেছে বলেউদ্দাম আনন্দে সন্তানকে আর
বুকে জড়িয়ে ধরতে পারবে না
যে তরুণ মাটির কোলে লুটিয়ে
পড়ার আগে বারবার একটি
প্রিয়তমার ছবি চোখে আনতে
চেষ্টা করেছিল💖❤💕

সে অসংখ্য ভাই বোনদের নামে
আমার হাজার বছরের ঐতিহ্যে লালিত
যে ভাষায় আমি মাকে সম্বোধনে অভ্যস্ত
সেই ভাষা ও স্বদেশের নামে

এখানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্মুক্ত প্রাঙ্গনে
আমি তাদের ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
যারা আমার অসংখ্য ভাই বোনকে
নির্বিচারে হত্যা করেছে।💖❤💕

ওরা চল্লিশজন কিংবা আরো বেশি
যারা প্রাণ দিয়েছে ওখানে রমনার রৌদ্রদগ্ধ
কৃষ্ণচূড়ার গাছের তলায়
ভাষার জন্য মাতৃভাষার জন্য বাংলার জন্য।
যারা প্রাণ দিয়েছে ওখানে💖❤💕

একটি দেশের মহান সংস্কৃতির মর্যাদার জন্য
আলাওলের ঐতিহ্য
রবীন্দ্রনাথ, কায়কোবাদ, নজরুলের
সাহিত্য ও কবিতার জন্য
যারা প্রাণ দিয়েছে ওখানে💖❤💕
পলাশপুরের মকবুল আহমদের

পুঁথির জন্য.রমেশ শীলের গাথার জন্য,
জসীমউদ্দীনের ‘সোজন বাদিয়ার ঘাটের’ জন্য।)
যারা প্রাণ দিয়েছে
ভাটিয়ালি, বাউল, কীর্তন, গজল
নজরুলের “খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি
আমার দেশের মাটি।💖❤💕

এ দুটি লাইনের জন্য
দেশের মাটির জন্য,
রমনার মাঠের সেই মাটিতে
কৃষ্ণচূড়ার অসংখ্য ঝরা পাপড়ির মতো
চল্লিশটি তাজা প্রাণ আর
অঙ্কুরিত বীজের খোসার মধ্যে

আমি দেখতে পাচ্ছি তাদের অসংখ্য বুকের রক্ত।
রামেশ্বর, আবদুস সালামের কচি বুকের রক্ত
বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সেরা কোনো
ছেলের বুকের রক্ত।💖❤💕

আমি দেখতে পাচ্ছি তাদের প্রতিটি রক্তকণা
রমনার সবুজ ঘাসের উপর
আগুনের মতো জ্বলছে, জ্বলছে আর জ্বলছে
এক একটি হীরার টুকরোর মতো
বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা ছেলে চল্লিশটি রত্ন
বেঁচে থাকলে যারা হতো💖❤💕

পাকিস্তানের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ
যাদের মধ্যে লিংকন, রঁল্যা,
আরাগঁ, আইনস্টাইন আশ্রয় পেয়েছিল
যাদের মধ্যে আশ্রয় পেয়েছিল
শতাব্দীর সভ্যতার
সবচেয়ে প্রগতিশীল কয়েকটি মতবাদ,
সেই চল্লিশটি রত্ন যেখানে প্রাণ দিয়েছে
আমরা এখানে কাঁদতে আসিনি।

যারা গুলি ভরতি রাইফেল নিয়ে এসেছিল ওখানে
যারা এসেছিল নির্দয়ভাবে হত্যা করার আদেশ নিয়ে
আমরা তাদের কাছে
ভাষার জন্য আবেদন জানাতে আসিনি আজ।
আমরা এসেছি খুনি জালিমের ফাঁসির দাবি নিয়ে।
আমরা জানি তাদের হত্যা করা হয়েছে
নির্দয়ভাবে ওদের গুলি করা হয়েছে💖❤💕

ওদের কারো নাম তোমারই মতো ‘ওসমান’
কারো বাবা তোমারই বাবার মতো
হয়তো কেরানি, কিংবা পূর্ব বাংলার
নিভৃত কোনো গাঁয়ে কারো বাবা
মাটির বুক থেকে সোনা ফলায়
হয়তো কারো বাবা কোনো
সরকারি চাকরি।💖❤💕

তোমারই আমারই মতো,
যারা হয়তো আজকে বেঁচে থাকতে পারতো,
আমারই মতো তাদের কোনো একজনের
হয়তো বিয়ের দিনটি পর্যন্ত ধার্য হয়ে গিয়েছিল,

তোমারই মতো তাদের কোনো একজন হয়তো
মায়ের সদ্যপ্রাপ্ত চিঠিখানা এসে পড়বার আশায়
টেবিলে রেখে মিছিলে যোগ দিতে গিয়েছিল।
এমন এক একটি মূর্তিমান স্বপ্নকে বুকে চেপে
জালিমের গুলিতে যারা প্রাণ দিল
সেই সব মৃত্যুর নামে💖❤💕
আমি ফাঁসি দাবি করছি।

যারা আমার মাতৃভাষাকে নির্বাসন দিতে
চেয়েছে তাদের জন্যে
আমি ফাঁসির দাবি করছি।

যাদের আদেশে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তাদের জন্য
ফাঁসি দাবি করছি
যারা এই মৃতদেহের উপর দিয়ে
ক্ষমতার আসনে আরোহণ করেছে
সেই বিশ্বাসঘাতকদের জন্য।💖❤💕

আমি ওদের বিচার দেখতে চাই
খোলা ময়দানে সেই নির্দিষ্ট জায়গাতে
শাস্তিপ্রাপ্তদের গুলিবিদ্ধ অবস্থায়
আমার দেশের মানুষ দেখতে চায়।

পাকিস্তানের প্রথম শহীদ
এই চল্লিশটি রত্ন,💖❤💕
দেশের চল্লিশ জন সেরা ছেলে
মা, বাবা, বৌ, আর ছেলে নিয়ে
এই পৃথিবীর কোলে এক একটি
সংসার গড়ে তোলা যাদের স্বপ্ন ছিলো।

যাদের স্বপ্ন ছিল আইনস্টাইনের বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব
আরো গভীরভাবে বিশ্লেষণ করার,
যাদের স্বপ্ন ছিল আণবিক শক্তিকে
কীভাবে মানুষের কাজে লাগানো যায়
শান্তির কাজে লাগানো যায়।

তার সাধনা করার।
যাদের স্বপ্ন ছিল-রবীন্দ্রনাথের
বাঁশিওয়ালার’ চেয়েও সুন্দর
একটি কবিতা রচনা করার,
সেই সব শহীদ ভাইয়েরা আমার
যেখানে তোমরা প্রাণ দিয়েছ
সেখানে হাজার বছর পরেও
সেই মাটি থেকে তোমাদের রক্তাক্ত চিহ্ন
মুছে দিতে পারবে না সভ্যতার কোনো পদক্ষেপ।

যদিও অসংখ্য মিছিল অস্পষ্ট নিস্তব্ধতাকে ভঙ্গ করবে একদিন
তবুও বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ঘণ্টা ধ্বনি
প্রতিদিন তোমাদের ঐতিহাসিক মৃত্যুক্ষণ ঘোষণা করবে।
যদিও আগামীতে কোন ঝড়-ঝঞ্ঝা বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভিত্তি পর্যন্ত নাড়িয়ে দিতে পারে💖❤💕
তবুও তোমাদের শহীদ নামের ঔজ্জ্বল্য
কিছুতেই মুছে যাবে না।

খুনী জালিমের নিপীড়নকারী কঠিন হাত
কোনোদিনও চেপে দিতে পারবে না
তোমাদের সেই লক্ষ দিনের আশা,
যেদিন আমরা লড়াই করে জিতে নেবো
ন্যায়-নীতির দিন💖❤💕
হে আমার মৃত ভায়েরা,

সেই দিন নিস্তব্ধতার মধ্যে থেকে
তোমাদের কণ্ঠস্বর
স্বাধীনতার বলিষ্ঠ চিৎকারে
ভেসে আসবে💖❤💕
সেই দিন আমার দেশের জনতা

খুনি জালিমকে ফাঁসির কাষ্ঠে
ঝুলাবেই ঝুলাবে💖❤💕
তোমাদের আশা অগ্নিশিখার মতো জ্বলবে
প্রতিশোধ এবং বিজয়ের আনন্দে।

সর্বশেষ কথা,

আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে একুশে ফেব্রুয়ারি কবিতা তুলে ধরেছি । আপনারা যারা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্পর্কে কবিতা জানতে চান তারা অন্যকে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন । আশা করছি আমাদের প্রকৃতিকে উপকৃত হতে পারবেন আর আমাদের দেয়া কবিতাগুলো আপনারা একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মহান মাতৃভাষা দিবসে আবৃত্তি করতে পারবেন । আমাদের ওয়েবসাইট পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ । এ ধরনের আরও পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন  ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *